আমরা আপনাকে দিচ্ছি ১০০% খাঁটি প্রিমিয়াম ঘিয়ের নিশ্চয়তা শুধু তাই নয় ভেজাল প্রমানে দ্বিগুন অর্থ ফেরতের গ্যারান্টি ।
পাবনার ঐতিহ্যবাহী ঘি স্বাদে ও গন্ধে অতুলনীয় কিন্তু সমস্যা হলো অনেক অসাধু ব্যাবসায়ী পাবনার ঐতিহ্যবাহী ঘি এর নামে ভেজাল ঘি দিয়ে মানুষকে বোকা বানাচ্ছে। এসব কেমিক্যাল মিশ্রিত ঘি খেয়ে উপকার তো দূরের কথা মানব শরীরে আরো বেশি ক্ষতি সাধন করছে। আর তাই #হিড়িক_ফুড পাবনার প্রত্যন্ত অঞ্চল হতে অরিজিনাল ঘোষবাড়ির ঘি সংগ্রহ করে আপনার নিকটে পৌঁছে দেয়ায় একমাত্র লক্ষ্য।
৫০০ গ্রাম ৭৫০টাকা।
১ কেজি ১৩৫০ টাকা।
২ কেজি একসাথে কিনলে হোম ডেলিভারি একদম ফ্রি।
#হিড়িক_ফুড
#১০০%খাঁটি
#উপকারিতা
* ঘি-কে এনার্জি বুস্টার বলা হয়, যা দেহে শক্তি সরবরাহ করে।
* ঘিয়ের ওমেগা-থ্রি ফ্যাট হলো ভালো কোলেস্টেরল, যা দেহের খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। ফলে হৃৎপণ্ড সুস্থ থাকে এবং টিউমারের ঝুঁকি কমে।
* ঘি শরীরের বিভিন্ন জ্বালাপোড়া ও ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। আলসারের রোগীরা তাদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় সামান্য ঘি রাখলে উপকার পাবেন।
* ঘিতে উপস্থিত ভিটামিন ‘এ’ ও ভিটামিন ‘ই’ হলো অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। আর অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের প্রধান কাজ ক্যান্সার, চর্মরোগ ইত্যাদি প্রতিরোধ করা এবং দেহকে রোগমুক্ত ও সুন্দর রাখা। অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ‘ইমিউন সিস্টেম’কে চার্জ করে।
* ঘিয়ের স্মোকিং পয়েন্ট হলো ৪৫০ ডিগ্রি ফারেনহাইট। অর্থাৎ ঘি অধিক উচ্চ তাপমাত্রা পর্যন্ত গরম করা যায়। অন্যান্য তেল বা বাটার অধিক তাপমাত্রায় পুড়ে যায় এবং ক্ষতিকর ট্রান্স ফ্যাটি এসিড তৈরি করে। কিন্তু ঘিয়ের ক্ষেত্রে তা হয় না। ঘিকে তাই বেকিং, ডিপ ফ্রাইং ইত্যাদির জন্য ভালো।
* যাঁদের দুধ ও দুধজাতীয় খাবারে অ্যালার্জি আছে, তাঁরা অনায়াসে ঘি খেতে পারেন। কেননা ঘি হলো ডেয়ারি-ফ্রি অর্থাৎ ঘিয়ে ল্যাকটোস ও কেসিন নেই। এ ছাড়া অ্যালার্জি প্রতিরোধেও ঘিয়ের ভূমিকা রয়েছে।
* চুল সুন্দর ও ত্বক মসৃণ রাখার জন্য এবং চোখের স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য ঘি উপকারী।
* ঘি নারিকেল তেলের মতো, ওজন হ্রাস করতে সহায়তা করে এবং গলব্লাডারের স্বাস্থ্য ঠিক রাখে, যার কারণে অতিরিক্ত ফ্যাট শরীর থেকে সহজে নিঃসৃত হয়ে যায়।
* ঘিয়ে উপস্থিত ভিটামিন ‘ডি’ ও ভিটামিন ‘কে’ মজবুত হাড় ও দাঁত গঠনে সাহায্য করে।
এছাড়াও যেকোনো রান্নার স্বাদ বাড়াতে খাঁটি ঘি অতুলনীয়।